মোঃ মিরাজুল শেখ, বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি:: বাগেরহাটের মুক্ষাইটে ১৩ই জানুয়ারি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকলেও স্থানীয় ইউপি সদস্য ও যুবলীগ নেতা আসলাম কাজী টুটুলের হুমকি ধামকির কারনে ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান খুলে বসতে পারছেননা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হানিফ শেখ সহ আওয়ামী মনা বেশ কয়েকজন ব্যাবসায়ী।
অভিযোগকারীরা জানান,আমরা সরকারদলীয় রাজনিতীতে সক্রিয় থেকেও হামলা ভয়ে ব্যবসা প্রতিষ্টান বন্ধ রেখেছি। এতে করে আমরা প্রতিদিন লচের সন্মুখীন হচ্ছি।
জানা গেছে সংঘর্ষের সময়ে জামায়াত বি এনপির সঙ্গে আতাঁতকারী ইউপি সদস্য টুটুলের চাচা,মুনসুর কাজী, টুটুলের বাবা মোসলেম কাজী, ও টুটুলের চাচাতো ভাইদের দোকানেও সুযোগে ভাংচুর ও লুটপাট চালায় জামায়াত বি এনপি সন্ত্রাসীরা। কিন্তু নতুন ইস্যু তৈরি করতে টুটুলের নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দী আঃ গফফার ও তাঁর ভাইদের দোষারোপ করে আসছিলো টুটুল।
তারই জেরে মুক্ষাইট মোড়ের গফফারের বড় ভাই শেখ আবু হানিফের দোকান সহ কয়েকটি দোকান ও বাবুরহাটের শুকুরের ফার্নিচার,ফরিদের মাছের ডিপো বন্ধ রাখতে হুমকি দিয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্থ ব্যাবসায়ীদের অভিযোগ আমরা সাধারন ভাবে ব্যাবসা করে সংসার চালাই টুটুলের হুমকির কারনে ১৩ তারিখ থেকে আজ পর্যন্ত দোকান খুলতে পারছিনা। অবিলম্বে এর একটা সমাধান না হলে আমরা পরিবার পরিজন নিয়ে পথে বসে যাবো। ব্যাবসায়ীরা সঠিক ঘটনা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নিতে মাননীয় সংসদ সদস্য শেখ তন্ময় ও বাগেরহাট জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কাছে দাবী জানিয়েছে।
অভিযোগ বিষয়ে অভিযুক্ত নেতা কাজী টুটুলের সঙ্গে সাক্ষাতের চেষ্ঠা চালিয়েও সাক্ষাৎ না পাওয়ায় বিবৃতি জানা সম্ভব হয়নী। এ ব্যাপারে ইউপি সদস্য শেখ শমসের আলী বলেন,আমিও বিষয়টা শুনেছি এবং স্থানীয় প্রশাসনকে জানাতে বলেছি।
বিয়টি জানতে বাগেরহাট মডেল থানার ওসির সঙ্গে মুঠো ফোনে যোগাযোগের চেষ্ঠা চালালে কল রিসিভ না করায় ও পরে থানায় গিয়ে সাক্ষাৎ না মেলায় বক্তব্য জানা যাইনী।